শিক্ষাই শক্তি, শিক্ষাই প্রগতি তথা শিক্ষাই সার্বিক উন্নতির চাবিকাঠি । মেধা ও প্রতিভা নিয়ে কেউ জন্মায় না। প্রতিভা ও মেধার বিকাশ ঘটাতে হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলো মেধা ও প্রতিভা বিকাশের শেষ্ঠতম স্থান। সেই বিকাশের অন্যতম কারিগর হল শিক্ষক, আর পিতামাতা হলো সন্তানের জন্য শেষ্ঠতম শিক্ষক। জন্ম নিলেই মানুষ হয় না, মনুষ্যত্ব দিয়ে তাকে মানুষ বানাতে হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জ্ঞানবিজ্ঞান, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চার কল্যাণেই মনুষ্যত্ব ও মেধার সম্প্রসারণ ঘটে। তথ্য ও প্রযুক্তির এই বিশ্বায়নের যুগে পৃথিবী এখন এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির দিকে কলমা লক্ষ্মীকান্ত হাইস্কুল এন্ড কলেজ এখন প্রযুক্তির ডানায় ভর করে এগিয়ে চলছে সামনের দিকে। প্রবীণ ও নবীনের সমন্ময়ে গড়া এক ঝাক প্রশিক্ষিত, আত্মপ্রত্যয়ী ও নিবেদিত প্রান শিক্ষকমণ্ডলী এবং শিক্ষা বান্দব ও সমাজ হিতৈষীদের সমন্ময়ে গঠিত কমিটি দ্বারা পরিচালিত শতবর্ষের প্রাচীনতম এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি আলোকিত সমাজ গঠনে অবদান রেখে যাচ্ছে । তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এ সময়ের আশীর্বাদ স্বরূপ। শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার শিক্ষার বিস্তার গুণগত মান বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।
শতবর্ষের প্রাচীণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কলমা লক্ষ্মীকান্ত হাইস্কুল এন্ড কলেজের ওয়েবসাইটটি আধুনিক বিজ্ঞানের তথ্য ও প্রযুক্তির উন্নয়নে এবং বিশ্বায়নের যুগে একটি কার্যকর ও সহজ যোগাযোগ তৈরির মাধ্যম হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থী, অভিভাবক, পরিচালনা পর্ষদ ও সমাজের সকল অংশিজনের কাছে প্রতিষ্ঠানের সকল তথ্য এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হল।
আমি সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের ধন্যবাদ জানাই, যারা সফলভাবে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করতে নিরলস পরিশ্রম করেছেন। ওয়েবসাইটটি কলমা লক্ষ্মীকান্ত হাইস্কুল এন্ড কলেজের অগ্রগতি অর্জনের প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে একটি বড় নির্ভরযোগ্য মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করছি।
সাহানা আখতার
সহকারী প্রধান শিক্ষক
কলমা লক্ষ্মীকান্ত হাইস্কুল এন্ড কলেজ